নারকীয় গ্রেনেড হামলা: নিজের জীবন তুচ্ছ করে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে রক্ষা করে আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিশস্ততার প্রমাণ দিয়েছেন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রত্যক্ষ মদদ এবং হাওয়া ভবনের নেতৃত্বে পরিচালিত গ্রেনেড হামলার মূল টার্গেট ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা এবং তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের ট্রাক মঞ্চে নারকীয় গ্রেনেড হামলার সময় নিজের জীবন তুচ্ছ করে মানবঢাল রচনা করে তারই প্রিয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে রক্ষা করে আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিশস্ততার প্রমাণ দিয়েছেন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ।
বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রাণে রক্ষা পেলেও মারাত্মক আহত হন মেয়র হানিফ। মস্তিষ্কসহ দেহের বিভিন্ন অংশে অসংখ্য ঘাতক স্পিন্টার ঢুকে পড়ে। দীর্ঘদিনের চিকিৎসাতেও কোনো ফল হয়নি বরং মাথার গভীরে বিধে থাকায় ও অস্ত্রোপচার করেও অপসারণ করা সম্ভব হয়নি। সেই দুঃসহ যন্ত্রণা সহ্য করেই রাজনৈতিক জীবনে সক্রিয় থেকে গত ২৮ নভেম্বর ২০০৬ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মোহাম্মদ হানিফ। #######
ছবি ক্যাপশনঃ-
২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট হত্যাযজ্ঞের ভয়াল দিনে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশের ট্রাক মঞ্চে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর নারকীয় গ্রেনেড হামলার সময় নিজের জীবন তুচ্ছ করে মানবঢাল রচনা করে তার প্রিয়নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে রক্ষা করে আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিশস্ততার প্রমাণ দিয়েছেন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ।