বিএনপি নির্বাচনে না এলে আওয়ামী লীগ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে : মির্জা আব্বাস
অনলাইন ডেস্ক অনলাইন ডেস্ক
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সরকারের কেউ কেউ বলছেন, এ নির্বাচনে না গেলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। বিএনপির জন্য তাদের (সরকার) কত দরদ। বিএনপি নির্বাচনে না গেলে কে সংকটে পড়বে সেটা দেখার বিষয়। বিএনপি যদি নির্বাচনে না যায়, তাহলে আওয়ামী লীগ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে খালেদা জিয়াসহ কারাবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে আয়োজিত এক গণ পদযাত্রা পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সমাবেশের আয়োজন করে শাহবাগ থানা বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হলো দেশ ও বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য। কিন্তু বিএনপি টিকে থাকলো। বিএনপিকে কেউ ধ্বংস করতে পারেনি। বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে কখনো ছিল না, আজও নেই, আগামীতেও কখনো থাকবে না।
বিএনপি নির্বাচনে এলে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের যারা লুটপাট করেছেন, তাদের টিকিটাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। এজন্য তারা (সরকার) সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে চান না।
মির্জা আব্বাস বলেন, কিন্তু আওয়ামী লীগের পোস্ট মার্টেম করা কাটা-ছেঁড়া সংবিধানের মধ্য দিয়ে বিএনপি কখনো নির্বাচনে যাবে না। যে সংবিধান বহাল ছিল, সে সংবিধানের অধীনে বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে যাবে। সংসদে কাটা-ছেঁড়া করে আওয়ামী লীগ যে সংবিধান কায়েম করেছে, ওই সংবিধানের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলেছিল জামায়াত। জামায়াতের লেজ ধরে আওয়ামী লীগ বলেছিল, এ মুহূর্তে দরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তারা আরও স্লোগান দিয়েছে, ভোট চোরদের অধীনে তারা নির্বাচনে যাবে না। এগুলো আওয়ামী লীগেরই দাবি ছিল। আমাদের (বিএনপির) দাবি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ছলচাতুরি, বাকচাতুরি, গলাবাজি করে দেশের মানুষকে ঠকানো যাবে, কিন্তু চিরদিনের জন্য ঠেকানো যাবে না।
তিনি আরও বলেন, দেশে সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। শুধু কমে গেছে মানুষের দাম। মানুষের কোনো দাম নেই এখন এ দেশে। মানুষ যখন নিজের দামের দাবি করতে আসে, তখন এ সরকারের বন্দুক থেকে বুলেট ফুটে, গ্রেফতার হয়, মানুষ মারা যায়। এ দাবিগুলো তুললেই বিএনপিকে ষড়যন্ত্রকারী দল বলাসহ নানা ধরনের কথা বলা হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সদস্য সচিব সবুজ, স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক নুরুল আমিন তুহিনসহ শাহবাগ থানা বিএনপির ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সমাবেশ শেষে তারা গণ পদযাত্রা শুরু করেন। পদযাত্রাটি পুরানা পল্টন, বিজয় নগর হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সরকারের কেউ কেউ বলছেন, এ নির্বাচনে না গেলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। বিএনপির জন্য তাদের (সরকার) কত দরদ। বিএনপি নির্বাচনে না গেলে কে সংকটে পড়বে সেটা দেখার বিষয়। বিএনপি যদি নির্বাচনে না যায়, তাহলে আওয়ামী লীগ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে খালেদা জিয়াসহ কারাবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে আয়োজিত এক গণ পদযাত্রা পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সমাবেশের আয়োজন করে শাহবাগ থানা বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হলো দেশ ও বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য। কিন্তু বিএনপি টিকে থাকলো। বিএনপিকে কেউ ধ্বংস করতে পারেনি। বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে কখনো ছিল না, আজও নেই, আগামীতেও কখনো থাকবে না।
বিএনপি নির্বাচনে এলে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের যারা লুটপাট করেছেন, তাদের টিকিটাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। এজন্য তারা (সরকার) সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে চান না।
মির্জা আব্বাস বলেন, কিন্তু আওয়ামী লীগের পোস্ট মার্টেম করা কাটা-ছেঁড়া সংবিধানের মধ্য দিয়ে বিএনপি কখনো নির্বাচনে যাবে না। যে সংবিধান বহাল ছিল, সে সংবিধানের অধীনে বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে যাবে। সংসদে কাটা-ছেঁড়া করে আওয়ামী লীগ যে সংবিধান কায়েম করেছে, ওই সংবিধানের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলেছিল জামায়াত। জামায়াতের লেজ ধরে আওয়ামী লীগ বলেছিল, এ মুহূর্তে দরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তারা আরও স্লোগান দিয়েছে, ভোট চোরদের অধীনে তারা নির্বাচনে যাবে না। এগুলো আওয়ামী লীগেরই দাবি ছিল। আমাদের (বিএনপির) দাবি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ছলচাতুরি, বাকচাতুরি, গলাবাজি করে দেশের মানুষকে ঠকানো যাবে, কিন্তু চিরদিনের জন্য ঠেকানো যাবে না।
তিনি আরও বলেন, দেশে সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। শুধু কমে গেছে মানুষের দাম। মানুষের কোনো দাম নেই এখন এ দেশে। মানুষ যখন নিজের দামের দাবি করতে আসে, তখন এ সরকারের বন্দুক থেকে বুলেট ফুটে, গ্রেফতার হয়, মানুষ মারা যায়। এ দাবিগুলো তুললেই বিএনপিকে ষড়যন্ত্রকারী দল বলাসহ নানা ধরনের কথা বলা হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইসতিয়াক আজিজ উলফাত, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সদস্য সচিব সবুজ, স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক নুরুল আমিন তুহিনসহ শাহবাগ থানা বিএনপির ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সমাবেশ শেষে তারা গণ পদযাত্রা শুরু করেন। পদযাত্রাটি পুরানা পল্টন, বিজয় নগর হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।